Search

যশোর বোর্ডে খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ১৩৯ জনের ফল পরিবর্তন

যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ১৩৯ জন পরীক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪১ জন। ফেল থেকে জিপিএ- ৫ পেয়েছে ২ জন পরীক্ষার্থী। এ ছাড়া বাকিরা বিভিন্ন গ্রেডে পাস করেছে। মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) যশোর শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এ ফল প্রকাশ করা হয়। পুনর্নিরীক্ষার প্রকাশিত ফল বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে, প্রকাশিত ফলে আপত্তি ও প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ায় ৬৫ হাজার শিক্ষার্থী উত্তরপত্র নতুন করে মূল্যায়নের জন্য আবেদন করে। এতে ১৩৯ জনের ফল পরিবর্তন এসেছে।


যশোর বোর্ডে খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ১৩৯ জনের ফল পরিবর্তন

মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) যশোর শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এ ফল প্রকাশ করা হয়। পুনর্নিরীক্ষার প্রকাশিত ফল বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে, প্রকাশিত ফলে আপত্তি ও প্রত্যাশা পূরণ না হওয়ায় ৬৫ হাজার শিক্ষার্থী উত্তরপত্র নতুন করে মূল্যায়নের জন্য আবেদন করে। এতে ১৩৯ জনের ফল পরিবর্তন এসেছে।

 

 

পুনর্নিরীক্ষার প্রকাশিত ফল তথ্যমতে, ‘এফ’ গ্রেড থেকে ২ জন ‘এ প্লাস, এ মাইনাস থেকে ৫ জন এ প্লাস, এ গ্রেড থেকে ৩৪ জন এ প্লাস। এফ থেকে দুইজন এ গ্রেড, ডি থেকে এ গ্রেড ১ জন, বি থেকে এ গ্রেড দুই জন, এ মাইনাস থেকে এ গ্রেড ২৭ জন। এফ গ্রেড থেকে এই মাইনাস ১০ জন। এ ছাড়া অন্যরা বিভিন্ন গ্রেডে পাস করেছেন।

 

 

 

এ বিষয়ে যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বিশ্বাস শাহিন আহম্মদ বলেন, পরীক্ষার উত্তরপত্রে নম্বর যোগফল গণনার কারণে পুনর্নিরীক্ষার রেজাল্টে পরিবর্তন আসে। ৬৫ হাজার পরীক্ষার্থীর উত্তরপত্র নতুন করে পরীক্ষক নির্ধারণ করে মূল্যায়ন করা হয়। এতে ১৩৯ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। যাদের ফল পরিবর্তন করা হয়েছে তাদের মধ্যে ৩৮ জন প্রথম প্রকাশিত ফলে ফেল করেছিল।

 

 

তিনি বলেন, অভিজ্ঞ পরীক্ষক দিয়ে খাতা পুনর্নিরীক্ষা করা হয়েছে। যার মধ্যে কিছু খাতায় অনিচ্ছাকৃত বা গণনার কারণে ভুল হয়। নিয়ম অনুযায়ী যে প্রাপ্য ফল সেটাই দেওয়া হয়েছে। আর খাতা দেখায় ভুল করা পরীক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

 

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় যশোর বোর্ড থেকে এক লাখ ৯ হাজার ৬৩৪ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৭৬ হাজার ৬১৬ জন। উত্তীর্ণদের মধ্যে ছাত্র ৩৫ হাজার ৮৮৫ জন এবং ছাত্রী ৪০ হাজার ৭৩১ জন। পাসের হার ৬৯ দশমিক ৮৮। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ হাজার ১২২ জন। বহিষ্কৃত হয়েছেন ২৭ জন। গত বছরের তুলনায় পাসের হার কমেছে ১৪ দশমিক ০৭ ভাগ এবং জিপিএ-৫ প্রাপ্তি কমেছে ১০ হাজার ৫৮১।